
প্রকাশিত: ১৩ মে, ২০২৪, ০৩:০২ এ এম
অনলাইন সংস্করণ
বগুড়ার নন্দীগ্রামে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে সেরা হয়েছে ধুন্দার উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে দ্বিতীয় চাকলমা উচ্চ বিদ্যালয় এবং তৃতীয় হয়েছে বিজরুল উচ্চ বিদ্যালয়।
পাসের দিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছে ওমরপুর সতীশ চন্দ্র কারিগরি স্কুল এন্ড বিএম কলেজ। সেখানে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ৬৪জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫৯ জন পাস করেছে। পাশের হার ছিল ৯২ দশমিক ১৯ শতাংশ।
রোববার (১২ মে) প্রকাশিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ বছর উপজেলার ৩৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬১ জন এবং পাস ১২৭১ জন করেছে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি ৪৭১ জন।
ফলাফল অনুযায়ী, নন্দীগ্রাম সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয়া ৯৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭৬জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। ভাটরা খান চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮৩ জনের মধ্যে ৬৬ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। কুমিড়া পন্ডিতপুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৯ জনের মধ্যে ৪০ জন ও ভরতেতুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৪ জনের মধ্যে ২৪ জন পাস করেছে।
বিজরুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯০ জনের মধ্যে ৬৭ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন। কোষাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫৫ জনের মধ্যে ৩৮ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। দামরুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৭ জনের মধ্যে ৯ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। দমদমা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৪ জনের মধ্যে ২১ জন, রামকৃষ্টপুর চৌদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬০ জনের মধ্যে ৪৩ জন, কুন্দারহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬১ জনের মধ্যে ৪৪ জন পাস করেছে।
কড়ইহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০৪ জনের মধ্যে ৮৬ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। ধুন্দার উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের ১০১ জনের মধ্যে ৭৮ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন। রণবাঘা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮১ জনের মধ্যে ৩৭ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। ডেরাহার উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৬ জনের মধ্যে ২২ জন পাস করেছে।
নন্দীগ্রাম কাজী আব্দুল ওয়াজেদ বালিকা বিদ্যালয়ের ৬৭ জনের মধ্যে ৫৯ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। বুড়ইল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০২ জনের মধ্যে ৬৭ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। পেংহাজারকি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৫ জনের মধ্যে ৪ জন পাস করেছে। চাকলমা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০২ জনের মধ্যে ৭১ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন।
ওমরপুর সতীশ চন্দ্র কারিগরি স্কুল এন্ড বিএম কলেজের ৬৪ জনের মধ্যে ৫৯ জন পাস করেছে। হাটকড়ই উচ্চ বিদ্যালয়ের কারিগরি শাখার ৩৮ জনের মধ্যে ৩০ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।
দেওতা দাখিল মাদ্রাসার ২৩ জনের মধ্যে ১৭ জন, আঁচলতা আলিম মাদ্রাসার ৩৪ জনের মধ্যে ২৮ জন পাস করেছে। কালিশ-পুনাইল হামিদিয়া ফাজিল মাদ্রাসার ৩৮ জনের মধ্যে ৩৪ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। ইসলামপুর ভূস্কুর আলিম মাদ্রাসার ২৯ জনের মধ্যে ২২ জন, বিজরুল বালিকা দাখিল মাদ্রাসার ১৭ জনের মধ্যে ১৫ জন, ইসলামপুর বালিকা মাদ্রাসার ২২ জনের মধ্যে ২১ জন, সাড়াদিঘর দাখিল মাদ্রাসার ১৮ জনের মধ্যে ১৪ জন পাস করেছে। গোছাইল হাফেজিয়া দাখিল মাদ্রাসার ২০ জনের মধ্যে ১৮ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।
জামালপুর দাখিল মাদ্রাসার ১৮ জনের মধ্যে ১২ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। বাটদিঘী দাখিল মাদ্রাসার ২২ জনের মধ্যে ১৪ জন, দামগাড়া সিদ্দিকীয়া ফাজিল মাদ্রাসার ৫১ জনের মধ্যে ৩৫ জন, মাঝগ্রাম ফাজিল মাদ্রাসার ২৭ জনের মধ্যে ২২ জন, নুন্দহ ফাজিল মাদ্রাসার ৩৮ জনের মধ্যে ২৯ জন, মুরাদপুর বান্দিরপুকুর দাখিল মাদ্রাসার ২৬ জনের মধ্যে ১৩ জন, সিংজানী আলিম মাদ্রাসার ৩৬ জনের মধ্যে ১৩ জন, দমদমা দাখিল মাদ্রাসার ১৪ জনের মধ্যে ৪ জন, কাথম বালিকা মাদ্রাসার ১৯ জনের মধ্যে ৮ জন, চালা-মোকামতলা দাখিল মাদ্রাসার ১৩ জনের মধ্যে ১ জন এবং হাটধুমা দাখিল মাদ্রাসার ২৭ জনের মধ্যে ১০ জন পাস করেছে।
মন্তব্য করুন