
প্রকাশিত: ৮ জুলাই, ২০২৪, ০৮:৫১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
নাগেশ্বরীতে অপরিবর্তিত রয়েছে বন্যা পরিস্থিতির এখনো বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্রের পানি। তলিয়ে আছে বিস্তৃর্ণ জনপদ। সোমবার কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যানুযায়ী পাটেশ্বরী পয়েন্টে দুধকুমারের পানি বিপদসীমার ৩৭ সে.মি ও নুনখাওয়া পয়েন্ট ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৪২ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। গত ৩ দিনে ভাঙ্গে বামনডাঙ্গার মিয়াপাড়ায় একটি পুরাতন ভেরীবাঁধ, কেদারের বাহের কেদারে এলজিইডি ক্ষুদ্র ব্যাবস্থাপনা প্রকল্পের নির্মিত বাঁধ, একইদিনে বামনডাঙ্গার মুড়িয়াতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভাঙ্গার উপক্রম হলে স্থানীয়রা তা মেরামত করে। সকাল ১১ টায় কিছুটা উত্তরে তেলিয়ানীতে বাঁধ উপছে পানি প্রবেশ করতে থাকে লোকালয়ে। নতুন করে তলিয়ে যায় গ্রামের পর গ্রাম।
প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস জানায়, তথ্যানুযায়ী বন্যা আক্রান্ত হয়েছে বামনডাঙ্গা, বেরুবাড়ী, কালীগঞ্জ, ভিতরবন্দ, রায়গঞ্জ, হাসনাবাদ, নুনখাওয়া, কেদার, কচাকাটা, বল্লভেরখাস, নারায়নপুর ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৪টি ওয়ার্ড। এখানে পানিবন্দী হয়ে অতিকষ্টে জীবন-যাপন করছে বানভাসী অর্ধ লক্ষ মানুষ।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখ্খারুল ইসলাম জানান, বানভাসীদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত আছে। এ পর্যন্ত ৬৯ মে.টন জিআর এর চাউল ও ১ লক্ষ ৮০ হাজার শুকনো খাবার কিনে বিতরণ করা হয়েছে
নাগেশ্বরী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সিব্বির আহমেদ জানান, আমরা সার্বক্ষনিক খোজ-খবর নিচ্ছি।
মন্তব্য করুন