রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩০ জুন, ২০২৪, ১২:৩০ এ এম

অনলাইন সংস্করণ

ওসি মারফত হত্যার হুমকি, ব্যারিস্টার সুমনের জিডি

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। ছবি: সংগৃহীত

অজ্ঞাতনামা একটি শক্তিশালী মহল হত্যার জন্য টিম নিয়ে মাঠে নেমেছে’ জেনে থানায় জিডি করলেন জনপ্রিয় সংসদ সদস্য (এমপি) ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।

শনিবার রাতে শেরেবাংলা নগর থানা করা সাধারণ ডায়েরীতে ব্যারিস্টার সুমন উল্লেখ করেছেন, গত ২৭ জুন ঢাকায় অবস্থানকালে রাত আনুমানিক ২টার সময় আমার নির্বাচনী এলাকার চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তার সরকারীর মোবাইল থেকে আমার হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করে জানান যে, ‘আপনাকে হত্যার জন্য অজ্ঞাতনামা একটি শক্তিশালী মহল গত তিন দিন আগে ৪-৫ জনের একটি টিম নিয়ে মাঠে নেমেছে। আপনি রাতে বাইরে বের হবেন না এবং সাবধানে থাকবেন।’ 


তখন আমি ওসির কাছে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি ওই ব্যক্তির পরিচয় জানাতে অস্বীকার করেন এবং আমাকে সাবধানে থাকার পরামর্শ দেন। এই বিষয়টি জানার পরে আমি মারাত্মকভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।


ডিএমপির শেরে বাংলা নগর থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) শরিফুজ্জামান শরীফ ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে রূপালী বাংলাদেশকে জানান, তিনি জিডি করেছেন, আমরা তদন্ত করে দেখছি। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

এবিষয়ে ব্যারিস্টার সুমনকে মোবাইল ফোনে কল দেয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। 

তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর ছিলেন, এই পদ থেকে তিনি ২০১২ সালের ১৩ নভেম্বর পদত্যাগ করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা অসঙ্গতি তুলে ধরার পাশাপাশি মানবিক কাজ করে জনপ্রিয়তা পান ব্যারিস্টার সুমন। সেই সাথে দেশের প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে আইনী লড়াইয়ে নামেন সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী।

একপর্যায়ে যুবলীগের কেন্দ্রীয় আইন সম্পাদকের পদ পান ব্যারিস্টার সুমন। তবে পরবর্তীতে তাকে এই পদ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন ব্যারিস্টার সুমন।

সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। 

তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর ছিলেন, এই পদ থেকে তিনি ২০১২ সালের ১৩ নভেম্বর পদত্যাগ করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা অসঙ্গতি তুলে ধরার পাশাপাশি মানবিক কাজ করে জনপ্রিয়তা পান ব্যারিস্টার সুমন। সেই সাথে দেশের প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে আইনী লড়াইয়ে নামেন সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী।

একপর্যায়ে যুবলীগের কেন্দ্রীয় আইন সম্পাদকের পদ পান ব্যারিস্টার সুমন। তবে পরবর্তীতে তাকে এই পদ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন ব্যারিস্টার সুমন।

মন্তব্য করুন