
প্রকাশিত: ২ ঘন্টা আগে, ১২:১৬ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মানিক মিয়াঃ
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকালে দায়িত্ব গ্রহণের পর বিকেলে তিনি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর এলাকা পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে অবৈধভাবে মজুদ করা বিপুল পরিমাণ পাথর জব্দ করেন।
পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সাদাপাথর লুটে জড়িতদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। কারা এই লুটের সঙ্গে জড়িত, কেন এবং কীভাবে হয়েছে—সবকিছু পর্যালোচনা করা হবে।
তিনি আরও বলেন, যাতে একটি পাথরও চুরি না হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সাদাপাথরকে আগের রূপে ফিরিয়ে আনতে যা যা প্রয়োজন, করা হবে।
এ সময় ভাংতি এলাকায় মিলেনিয়াম পাম্পের পাশে। চাচা ভাতিজা স্টোন ক্রাশার, মেসার্স আল করিম স্টোন ক্রাশার, ইমরান স্টোর ক্রাশার ও স্বাধীন স্টোর ক্রাশার থেকে অবৈধভাবে মজুদ করা বিপুল পরিমাণ পাথর জব্দ করা হয়।
জেলা প্রশাসকের নির্দেশে এসব পাথর ১নং পশ্চিম ইসলামপুর ইউনিয়নের, ৭নং ওয়ার্ড সদস্যের লিটন আহমেদের জিম্মায় রাখা হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিন মিয়া জানান, অবৈধভাবে মজুদকৃত পাথরের সঠিক পরিমাণ সার্ভেয়ারের মাধ্যমে পরিমাপ করে জানানো হবে।
সিলেটের পাথর লুটের ঘটনায় দেশজুড়ে সমালোচনার মুখে গত সোমবার (১৮ আগস্ট) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে জেলা প্রশাসক মাহবুব মুরাদকে (ওএসডি) করা হয়। একই প্রজ্ঞাপনে আলোচিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমকে সিলেটের জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন